যাত্রীর কাশি শুনে বাস নিয়ে চালক সোজা হাসপাতালে।
তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, ওই বাসে এক জন যাত্রী ওঠার পর বেশ কয়েক বার কাঁশেন। এর পরেই চালককে বাসের অন্য যাত্রীরা ওই যাত্রীকে নামিয়ে দিতে বলেন। চালক ওই ব্যক্তির পরিচয় জানতে চাইলে তিনি জানান, তাঁর বাড়ি সাপুরজির কাছে। তিনি চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি তিনি মহারাষ্ট্র থেকে ফিরেছেন। ওখানে তিনি চাকরি করতেন।
ওই তথ্য জেনে বাকি যাত্রীদের হইচই আরও বেড়ে যায়। অন্য যাত্রীদের প্রতিবাদের মুখে ওই ব্যক্তি বাস থেকে নেমে যান। এর পর বাস নিয়ে চালক ও কন্ডাক্টর কুঁদঘাট বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছলে স্থানীয় কয়েক জন বাসিন্দা তাঁদের এম আর বাঙুর হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দেন। চালক ও কন্ডাক্টর বাস নিয়ে হাসপাতালে গিয়ে নিজেদের শরীর পরীক্ষা করান।
লেক ডিপো থেকে খবর পেয়ে পুরসভার জঞ্জাল সাফাই বিভাগের কর্মীরাও ছুটে যান হাসপাতালে। সেখানেই বাসটিকে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করেন তাঁরা। পরে বাসটিকে ডিপোতে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়। পরিবহণ দপ্তরের এক কর্তা বলেন, ‘এক জন চালক ও কন্ডাক্টরকে এমআর বাঙুর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল
0 comments:
Post a Comment